বাগবাসা থানার হাতে আটক এক নেশা কারবারি
বাগবাসা থানার হাতে আটক এক নেশা কারবারি

 পত্রদূত প্রতিনিধিঃ  ----- বাগবাসা থানা নেশা অভিযানে   বিরাট সাফল্য পেলো।ঘটনার বিবরণে প্রকাশ মঙ্গলবার রাত আনুমানিক ১০ টা নাগাদ ধর্মনগর মহকুমার বাগবাসার থানা পুলিশের কাছে খবর আসে যে আসাম থেকে একটি প্যাসেঞ্জার বোলোরো গাড়ি করে কিছু অবৈধ নেশা সামগ্রীনিয়ে ত্রিপুরার উদ্দেশ্যে আসছে  সেই খবরের বিক্তিতে বাগবাসা থানার পুলিশ আগে থেকে বাগবাসা থানার অন্তর্গত বাগবাসা পেট্রোল পাম্প সংলগ্ন এলাকায় উত পেতে বসে থাকে। যেই মাত্র সন্দেয় বাজন গাড়ি ঘটনাস্থলে পৌঁছায় গাড়িকে আটক করে বাগবাসা থানার পুলিশ তল্লাশি চালিয়ে গাড়ির গোপন কক্ষ থেকে ১০ হাজার  ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধার করে বাগবাসা  থানার পুলিশ। যার বাজার মূল্য প্রায় তিন লক্ষ টাকা। আটক করে একটি  বোলেরো গাড়ি যার নাম্বারTR01E 3535 এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে একটি মামলা নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে বাগবাসা থানার পুলিশ । আটক করেছে এক নেশা কারবারিকে জানা যায় এই নেশা কারবারি নাম সুমন মিয়া তার বাড়ি সিপাহী জেলার তাইযামুরা মধুপুর গ্রামে। বাগবাসা থানার অফিসার ইনচার্জ পার্থ দেব জানান মিজোরাম চম্পাই থেকে এই মরণবেদী নেশার ইয়াবা ট্যাবলেট এনেছে সুমন মিয়া সে  নেশার ইয়াবা ট্যাবলেট গুলো সোনামুড়া  উদ্দেশ্যে এই  নেশার ইয়াবা ট্যাবলেট গুলো নিয়ে যাওয়ার কথা ছিল। ত্রিপুরা পুলিশের কাছে খবর আসলেও উত্তর জেলা সদর ধর্মনগর এর ডিআইবিএসবি দপ্তরে যারা রয়েছে তাদের কাছে কোন প্রকৃত খবর আসে না। ধর্মনগর থানার অন্তর্গত এস বি স্ ডিআইবি স্টাফ গোয়েন্দা দপ্তরেরকাজে লিপ্ত থাকা কর্মীরা এখন শুধু গোপন আঁকাতে ব্যস্ত কখনো কখনো কিছু দালালদের মারফতে বিভিন্ন অবৈধ কাজ থেকে এরা টাকা উপার্জন করতে ব্যস্ত হয়ে পড়েছে তাই ধর্মনগরের স্পেশাল ব্রাঞ্চ এখন শুধু নামই সর্বস্ব।   গোয়েন্দা দপ্তর শীতঘুমে সেটা এখন আর বলার অপেক্ষা রাখে না। যদি  গোয়েন্দা দপ্তর শীত ঘুমে। তাহলে তো রাজ্য সরকারের নেশা মুক্ত ত্রিপুরার গড়ার স্বপ্ন স্বপ্ন এই থেকে যাবে তা আর বাস্তবে পরিণত হবে না শুভবুদ্ধি সম্পন্নের মানুষের বক্তব্য রাজ্য সরকার কে আরো কঠোর পদক্ষেপ নিতে হবে তাহলেই রাজ্য সরকারের যে স্বপ্ন নেশা মুক্ত ত্রিপুরা গড়ার তা বাস্তবে পরিণত হবে। 

আরো পড়ুন


ফেইসবুক

ভিডিও