: জিএমপি'র রাজভবন অভিযান ভিত্তিহীন -জনজাতি মোর্চা :
পত্রদূত প্রতিনিধিঃ আগামী ১১ জানুয়ারি বিভিন্ন দাবির ভিত্তিতে রাজভবন অভিযানের ডাক দিয়েছে সিপিএমের জনজাতি সংগঠন জিএমপি তথা গণমুক্তি পরিষদ ।গণমুক্তি পরিষদের এই আন্দোলন সূচি ভিত্তিহীন ছাড়া আর কিছুই নয় বলে দাবি করল বিজেপির জনজাতি মোর্চার নেতৃবৃন্দ ।বুধবার বিজেপি রাজ্য দপ্তরে এক সাংবাদিক সম্মেলন করে নেতৃবৃন্দ এই দাবি করেন ।সাংবাদিক সম্মেলনে বক্তব্য রাখেন জনজাতি মোর্চার সহ-সভাপতি বিদ্যুৎ দেববর্মা এবং প্রদেশ বিজেপির সহ-সভাপতি বিমল চাকমা। সাংবাদিক সম্মেলনে জনজাতি নেতৃবৃন্দ জানান, ২০১৮ সাল থেকে রাজ্যে এডিসি এলাকার প্রভূত উন্নতি হয়েছে ।এডিসি এলাকায় একলব্য স্কুল, ১২ টি ব্লক কে অ্যাসপিরেশন ব্লক হিসেবে ঘোষনা করা, মুখ্যমন্ত্রী রাবার মিশনের কাজ ,ব্রু জনজাতিদের সেটেলমেন্ট ,এয়ারপোর্টকে মহারাজা বীর বিক্রম এয়ারপোর্ট হিসেবে ঘোষণা করা প্রভৃতি জনজাতিদের উন্নয়নের মাইলফলক বলে জানান নেতৃবৃন্দ ।নেতৃবৃন্দ আরো জানান ,রাজ্যের জনজাতিদের সম্মান প্রদর্শনের জন্য পদ্মশ্রী উপাধি প্রদান করাও একটি উল্লেখযোগ্য ঘটনা। এই ধরনের উন্নয়নমূলক কাজ বিগত সরকার এবং প্রশাসনের আমলে স্বপ্নেও ভাবা যেত না ।নেতৃবৃন্দ বলেন ,এডিসি এলাকায় যখন উন্নয়নের কর্মধারা অব্যাহত রয়েছে তখন গণমূর্তি পরিষদের এই ধরনের আন্দোলন কর্মসূচি ভিত্তিহীন ছাড়া আর কিছুই নয়।
বাইট=0 থেকে 43
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে জনজাতি নেতৃবৃন্দ জানান, রাজ্য সরকারও চায় এডিসির ভিলেজ কমিটির নির্বাচন দ্রুত সম্পন্ন করে উন্নয়নের ধারা কে আরো তরাম্বিত করতে ।কিন্তু পুনর্বাসন প্রাপ্ত ব্রুদর নাম এখনো ভোটার তালিকায় নথিভুক্তকরণ সম্পন্ন হয়নি। এর জন্যই ভিলেজ কমিটির নির্বাচন করা যাচ্ছে না। নেতৃবৃন্দ আরো জানান, এডিসি প্রশাসনের জন্য রাজ্য সরকার প্রতি তিন মাস অন্তর অন্তর অর্থ প্রদান করে চলছে ।এই ক্ষেত্রে কোন বকেয়া নেই ।আগে বকেয়া থাকতো ।বর্তমানে এডিসি প্রশাসনকে অতিরিক্ত অর্থ রাশিও প্রদান করা হচ্ছে বলে দাবি করেন নেতৃবৃন্দ।